লােকসানের মুখে ফরিদপুরের বাঙ্গি চাষিরা
চট্টগ্রামের মহালছড়িতে গাছ রোপনের পূর্বে ৫০০টি পেপে গাছের জন্য অনলাইন ড্রিপ ইরিগেশন সেটআপ করা হয়েছে।
রমজান মাসে কৃষি কাজে পানি দেয়ার সহজ পদ্ধতি
ঢাকা অফিসঃ ৬৪/৪ মেইনরোড, কল্যানপুর,মিরপুর।
অতিরিক্ত সুস্থলতা বা ওজম কামানোর অনেক উপায় রয়েছে। তবে কার্যকারী উপায় অ্যাপ্লাই করার মাধ্যমে শরীরের ওজন হ্রাস করা সম্ভব। প্রোটিন আমাদের দেহে অতিরিক্ত ওজন বাড়তে দেয় না। আর ড্রাগন ফলে রয়েছে প্রোটিন উপাদান। যা শরীরের অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধিতে বড় একটি বাধা। তাই সুস্থ্য থাকার ক্ষেত্রে ওজন হ্রাস করতে ড্রাগন ফল ভক্ষণ করতে হবে।
পুষ্টিগুণ হিসেবে ড্রাগন ফলে রয়েছে ক্যালরি, প্রোটিন, ফ্যাট, কার্বোহাইড্রেট, ফাইবার সহ ইত্যাদি উপাদান। এছাড়াও পুষ্টিগুণের মধ্যে খনিজ পদার্থ হিসেবে রয়েছে আয়রণ, ম্যাগনেসিয়াম, জিঙ্ক, ফসফরাস ও পটাসিয়াম ইত্যাদি খনিজ পদার্থ। ড্রাগন ফলে আছে ওমেগা-৩ এবং ওমেগা -৯। যা হার্টের জন্য বেশ উপকারক।
গাছের রোপণ ও পরিচর্যা : উন্নত কাঙিক্ষত জাতের কলম করা গাছ রোপণ করে গাছে কাঠি বা খুঁটি দিয়ে সোজা করে রাখতে হবে। তাতে গাছ হেলে পড়া বা নড়ে গিয়ে দুর্বল হওয়া রোধ হবে। প্রয়োজনে গাছের অপ্রয়োজনীয় কিছু ডাল বিশেষ করে ওপরের দিকে বেশি বাড়ন্ত ডাল কমিয়ে গাছকে বেশি উঁচু না করে পাশে বাড়তে সহায়তা দিতে হবে। গাছের আকার বেশি ছোট হলে অপেক্ষাকৃত ছোট টবে বা সিমেন্টের পরিত্যক্ত তৈরি ব্যাগে কিছু সময় সংরক্ষণ করে পরবর্তীতে বড় হলে তা পর্যায়ক্রমে বক্স/বড় টবে রোপণ করা ভালো। টবে সংরক্ষিত গাছ সরাসরি ছাদে না রেখে নিচে এক সারি ইটের ওপর বসানো দরকার। তাতে টবের অতিরিক্ত পানি সহজে বের হবে, ছাদের জন্য ভালো হবে। ড্রামে সংরক্ষিত গাছে রোদের তাপে বেশি গরম হয়। এজন্য চট/ছালা দিয়ে ড্রামের চারধার ঢেকে দিলে তা অনেকটা রোধ হবে। গাছে পানি সেচ দেয়ার ফলে উপরিভাগের মাটি শক্ত হয়ে চট ধরে। মাঝে মাঝে নিড়ানি দিয়ে ওপরের স্তর ভেঙে দেয়া হলে তা রোধ হবে। এ ব্যবস্থায় আগাছা দমন করা যাবে ও ভেতরে বায়ু চলাচল সুবিধা হবে। খরা মৌসুমে দীর্ঘমেয়াদি বড় গাছের গোড়ার চার ধারে শুকনা কচুরিপানা বা খড়কুটা, শুকনো পাতা দিয়ে মালচিং দেয়া হলে রস সংরক্ষিত থাকবে, ঘাস গজানো রোধ হবে এবং পরে এগুলো পচে খাদ্য হিসেবে কাজে লাগবে।
[আরও পড়ুন: টবে চেরি ফল গাছ যে ভাবে প্রতিস্থাপন এবং পরিচর্যা করবেন]
ড্রাগন ফলের website কাটিং থেকে বা চারা গাছ রোপনের পর এক থেকে দেড় বছর বছরে ফল সংগ্রহ করা যায়। ফল যখন সবুজ থেকে সম্পূর্ণ লাল বা হলুদ রঙ ধারণ করবে তখন সংগ্রহ করতে হবে। গাছে ফুল ফোঁটার ৩৫-৪০ দিনের মধ্যেই ফল চয়নযোগ্য হয়ে যায়। সম্পূর্ণ রাপান্তরিত হতে ২ মাস সময় লাগে।
কোন গাছই অতিরিক্ত জল পছন্দ করেনা। তাই জল নিষ্কাশনের ব্যবস্থা উন্ন্যতি করতে হবে, তা না হলে গাছের গোড়া এবং শিকড় পঁচে যাবার সম্ভবনা থাকে।এজন্য টবের নিচে অধিক ছিদ্র করে দেওয়া ভালো।
গুরুত্বপূর্ণ লিংক বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট
ড্রাগন গাছের জন্য দিনে কত ঘন্টা সূর্যের আলা প্রয়োজন?
তবে বর্তমানে এর চাহিদা ও সৌন্দর্য্যের কারণে বাণিজ্যিক ভাবে সারা বছরই গোলাপ চাষ করা হচ্ছে। গোলাপের চাহিদা দিন দিন বৃদ্ধি পাওয়ায় গোলাপ অর্থনৈতিক ক্ষেত্রেও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। গোলাপ চাষ করবার জন্য জ্ঞান, ধৈর্য এবং নিবেদিত যত্নের সমন্বয় প্রয়োজন, একজন নবীন উদ্যানপালকের কাছে গোলাপ চাষের জন্য এগুলি থাকা প্রয়োজন। তবেএই বিস্তৃত প্রতিবেদন থেকে, নবাগত বা অভিজ্ঞ সকলে গোলাপ গাছের যত্নের প্রয়োজনীয় দিকগুলি অন্বেষণ করতে পারবেন, সঠিক জাত নির্বাচন থেকে শুরু করে প্রতিটি বৃদ্ধির পর্যায়ে তাদের লালন-পালন করা পর্যন্ত।
গাছের অবস্থান নির্ণয় : কোন কোন গাছ বেশি রোদ পছন্দ করে (কাগজি লেবু, ড্রাগন ফল) কোন গাছ আধা ছায়ায় ভালো হয় (এলাচি লেবু, জামরুল), আবার কোনো গাছ ছায়া পছন্দ করে (লটকন, রামবুটান)। এজন্য ছাদ বাগান থেকে বেশি সুফল পেতে ছাদে রোদের/আলো-বাতাস প্রাপ্তি অবস্থা বুঝে গাছের অবস্থান চূড়ান্ত করা প্রয়োজন।